ফ্রি ব্লগ থেকে আয় করা যায় কিভাবে?

ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

অনলাইনে ব্লগিং করে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা যায়। আজকের ব্লগিং এর বিষয়বস্তুঃ ফ্রি ব্লগ থেকে আয় করার উপায়গুলো কি তাও খুলে বলার চেস্টা করব। একটি ফ্রি ব্লগে কাজ করে আয় করা কি আদৌ সম্ভব তাও জানার চেস্টা করব।

ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়


বাংলাতে  ফ্রি ব্লগ খুলে যেভাবে আয় করা যায়ঃ

বাংলা ব্লগ সাইটে উপার্জন করার সবচেয়ে প্রধান উপায় হলো ওয়েবসাইট মনিটাইজেশন। সম্ভবত কিছু বছর আগে গুগোল বাংলা ব্লগ সাইটে মনিটাইজেশন চালু করেছে। 

বিশেষ করে গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন শুরু করেছে। অর্থাৎ যদি আপনি একটি বাংলাতে ওয়েবসাইট তৈরি করেন, সেখানে নিয়মিত ব্লগে লেখালেখি করেন। তবে সে আর্টিকেল অনুযায়ী ভালো হলে গুগল এডসেন্স আপনাকে এপ্রুভাল দিবে। 

আর এভাবেই আপনি এডসেন্স থেকে সরাসরি গুগল এড প্রদর্শন করিয়ে উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে ওয়েবসাইট মনিটাইজেশন অস্বাভাবিক কোনো ব্যাপার নয়। আপনি যেকোনো একটি ব্লগ সাইটে গেলেই দেখতে পাবেন গুগলের এড চলছে। সেটা বাংলায় হোক অথবা ইংরেজি।

যখন আপনার ওয়েবসাইট দ্রুত উন্নতি করবে। মানে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে। তখন থেকেই আপনি অ্যাড মনিটাইজেশনের বাইরে গিয়ে আয় করার অন্যান্য উপায়ে চিন্তা করতে পারবেন। যেমন ধরুনঃ

বাংলাদেশে বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসের এডভারটাইজিং করতে পারবেন। ডিরেক্ট এডভার্টাইজিং করতে পারবেন। যেকোনো ভালো ব্লগ সাইটের অথোরের সাথে সরাসরি বিভিন্ন অ্যাড কোম্পানিগুলো যোগাযোগ করেন। এভাবেই বিরাট আয় আসে গুগল এডসেন্স থেকে। ভালো উপার্জন করা যায়। 

যেকোন কোম্পানি বিভিন্ন ওয়েবসাইট খুঁজে বেড়ায়। তাদের স্পন্সর করার জন্য। স্পন্সর পোস্ট পাবলিশ করার জন্য। যদি আপনি ওয়েবসাইটটি মানসম্মত এবং ট্রাফিক পায়। তবে অবশ্যই সেখান থেকে আপনি স্পন্সর করে উপার্জন করতে পারবেন।

তো এই গেলো বাংলা ব্লগ সাইট থেকে উপার্জন করার বিভিন্ন উপায়। তা উল্লেখ করে দিলাম। এবার তা থেকে কত উপার্জন হবে তা নিয়ে বলা যাক। ফ্রি ব্লগ থেকে আয় করা সম্বন্ধে আমরা জানব।

এবার চলুন আলোচনা করি যে, 

বাংলা ব্লগ থেকে কত টাকা আয় করা যায়? বাংলা ব্লগ সাইট থেকে আয় করার জন্য বিভিন্ন রিকোয়ারমেন্ট আছে। আপনার ট্রাফিক এমনকি ওয়েবসাইটের নিশের উপর নির্ভর করে আপনার উপার্জন হবে। 

ফ্রি ব্লগ খোলার উপায়ঃ 

বিভিন্ন কন্টেন্ট হোস্টিং সাইটে ফ্রি ব্লগ খোলা যায়। আপনি চাইলে ফ্রি হোস্টেড প্ল্যাটফর্মের মধ্যে সর্বোচ্চ সাইট blogger.com এ নিজের সাইট তৈরি করতে পারেন।

এ সম্বন্ধে ভালো ভাবে জানতে নিচের ব্লগটি পড়তে পারেনঃ


ফ্রি ব্লগ থেকে আয় করার নিয়ম।

বর্তমানে ব্লগিং করে উপার্জন করা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন বিপুলসংখ্যক ভিজিটর। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ব্লগিং করা যায়। বাংলা ভাষায় ব্লগিং করার সুবিধা হলোঃ

নিজের ভাষায় ইচ্ছামত ব্লগিং করা যায়। সুন্দর মতো গুছিয়ে লেখা সম্ভব। একজন বাংলাদেশের নামকরা লেখকের হিসেবে প্রতিষ্ঠা অর্জন করা যায়।  তবে বাংলা ব্লগিং থেকে অনেক কম আয় হয়। যখন এড বসাবেন, তখন অনেক কম আয় হবে।

অপরদিকে ইংরেজি ভাষায় ব্লগ সাইট তৈরি করলে সেখানে ভিজিটর বেশি হয়। কারণ সকলে ইংরেজি ব্লগ মোটামুটি পড়ে। সকল দেশ থেকেই মোটামুটি পেজ ভিউ আসবে। এবং সেখান থেকে বিপুল পরিমাণে উপার্জন করা যায়।


ফ্রি ব্লগ সাইট থেকে আয় করার উপায় সমূহ

১) ওয়েবসাইট মনিটাইজ করে আয়ঃ 

নিজের ব্লগ সাইট মনিটাইজ করে উপার্জন করা যায়। দেখুন, আমরা জানি ব্লগিং করে নিজ সাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়। সেখানে রিডারসরা বা পাঠকেরা আর্টিকেলটি পড়ে। এটাই হচ্ছে আসল কথা। যখন ওয়েবসাইট তৈরি করবেন, পাশাপাশি ভিজিটরও আসবে। তখন বিভিন্ন এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সাইটে এড বসানো যাবে। আপনার লিখা আর্টিকেল এর বিভিন্ন ফাঁকা জায়গায় অথবা স্পেসে অ্যাড বসানো হবে। একটি ফ্রি ব্লগে আয় করার সবচেয়ে ভালো উপায়টি হলো মনিটাইজেশন বা এডসেন্স এড ব্যবহার করা।

সেগুলো থেকে যেভাবে উপার্জন হবে, অর্থাৎ এড এ ক্লিক করলে আপনার উপার্জন আসবে। এটাই মূলত ওয়েবসাইট মনিটাইজ। অর্থাৎ বিভিন্ন এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে নিজের ওয়েবসাইটে অ্যাড বসানো। বিভিন্ন পোস্টের প্রতিনিয়ত যত বেশি ভিজিটর হবে, ততো বেশি আয় হবে।

সাইটে ভিউ যত বেশি হয়, ক্লিক পড়ার সম্ভাবনা থাকে তত বেশি। কারণ ট্রাফিকের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট এমাউন্টের পেমেন্ট করা হয়। ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট মনিটাইজেশনের জন্য সবচেয়ে ভালো নেটওয়ার্ক হলো গুগল এডসেন্স। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মূলত ভালো ভাবে উপার্জন করা সম্ভব, যদি আপনি একজন বাংলা ব্লগার হোন।ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়।

আর অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পাওয়ার জন্য তাদের নিজস্ব নিয়ম কানুন আছে। গুগল এডসেন্স পলিসি অনুসরণ করলে এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়া সম্ভব। গুগলের নীতিতে সেটাই বলা আছে। একজন ব্লগার হয়ে উপার্জন করা অনেক সহজ এবং এক্ষেত্রে দারুণ সব উপায় আছে। মনিটাইজেশন অন রেখে ব্লগিং করে আয় করা নির্ভর করে,

  • আর্টিকেলের কিওয়ার্ড ও নিশের উপর। 
  • সিপিসি রেট ভালো হলে, ভালো ইনকাম।
  • বিজ্ঞাপনে যত বেশি ক্লিক, ততো বেশি আয়। এমনিতে বেশি ক্লিক পড়লে আবার অশুভ লক্ষণ।


২) নিজের ব্লগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুনঃ ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়। 

বাংলা ব্লগে এফিলিয়েট মার্কেটিং ততটা কাজ করে না। এবং সেখান থেকে উপার্জন হয় না। তবে ইংরেজি ব্লগে এর দারুণ জনপ্রিয়তা আছে। যদি নিজের ওয়েবসাইট হয়, বা ব্লগ সাইট হয় ইংরেজি তে।  তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে একটি প্রোডাক্ট প্রমোট করা হয়। 

সেটি বিক্রি করার করার লিংক নিজের আর্টিকেলের কোথাও এড করা হয়। সেই লিঙ্কে ক্লিক করে যদি কেউ পণ্যটি সরাসরি অনলাইনে কিনে নেয়, তবে সেখান থেকে একটি লভ্যাংশ অর্থাৎ লাভের অংশ আপনাকে দেয়া হবে। আপনার নিজের এফিলিয়েট লিংক পাওয়ার জন্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ জয়েন করতে হবে।

অ্যামাজন, ইভ্যালি, দারাজ, আলিবাবা এসবের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম থাকে। ফেসবুকেও কদিন আগে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ছিল। সে প্রোগ্রামে জয়েন করলে, তাদের পণ্য গুলো পোস্ট করে সেখান থেকে উপার্জন করে নেয়া যায়। আপনার একাউন্ট এ সে এমাউন্ট এড হতে থাকলে একটা সময় সেখান থেকে পেমেন্ট নেয়া যায়।

কখনো কোনো একটি ওয়েবসাইটের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ব্যবহার করে, সে ওয়েবসাইটের ভিজিটর আনার চেষ্টা করা যায়। ওই লিংকে ক্লিক করে যত ভিজিটর ওয়েব সাইটটিতে প্রবেশ করবে, সেখানে কম কম করে ততো কমিশন যুক্ত থাকবে। 

এবং সেটি পরবর্তীতে আপনি পেমেন্ট হিসেবে নিতে পারেন। লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন শুধুমাত্র এফিলিয়েট প্রোগ্রাম করে। Amazon, Topshop, ASOS এবং Apple. প্রভৃতি ব্র্যান্ডের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর জয়েন করা যায়।


Affiliate Window তে রেজিস্ট্রার করুনঃ  – ইংরেজি ব্লগারদের জন্য অ্যাফিলিয়েট উইন্ডো অনেক বেশি জনপ্রিয়। সেখান থেকে অনেক সার্ভিস, ব্র্যান্ড পণ্যের এফিলিয়েট লিংক নেয়া যায়। সেগুলো প্রমোট করে,  বিক্রয় সম্পন্ন করে কমিশন নেয়া যায়।

বেশিরভাগ ব্লগাররা যারা ইংরেজিতে ব্লগিং করে, তাদের প্রথম পছন্দ থাকে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম। বরাবরের মতো একটি প্রোগ্রামের জয়েন করে বেশি উপার্জন করা যায়। As Ceri Jones নামক ব্লগার আছে। ceriwrites.com এর অথোর। তিনি বলেন,

একজন ব্লগার হিসেবে হয়তো আপনি অনেকবারই নিজের ভিজিটরদের কাছে একটি নির্দিষ্ট পণ্য অথবা সার্ভিস নেয়ার জন্য পরামর্শ করেছেন। অথচ অসংখ্য কোম্পানি আপনাকে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ যাওয়ার জন্য আহবান করছে। হয়তো ঐ একই পণ্য বিক্রি করার জন্য। সেদিকে খেয়ালই রাখছেন না। আসলে অনেক সহজ। যেকোনো একটি প্রোগ্রামের জয়েন করা আর সেখান থেকে কমিশন নেয়া।

একজন অর্থনৈতিক এবং জেনুইন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার জন্য যেকোনো পণ্য নিয়ে সততার সাথে প্রমোট করুন। এর ভুল ত্রুটি গুলো দেখিয়ে দিন। পাশাপাশি সুবিধা গুলো দেখান।

লোক জনের কাছে কোন কিছু লুকানোর চেষ্টা করবেন না। এতে করে বিশ্বস্ততা ভেঙ্গে যাবে। এবং সেখানে এফিলিয়েট লিংক দিয়ে রাখবেন। যদি কেউ ক্রয় করে, তাহলে সেখান থেকে কমিশন পাবেন।


৩) ওয়েবসাইটে ব্যানার এডভারটাইস যোগ করুনঃ

ওয়েবসাইটে ব্যানার এডভার্টাইজিং করেও ভালো উপার্জন করা যায়। কখনো কখনো নিজের ওয়েবসাইটে যোগ করে, সেখান থেকে উপার্জন নেয়া যায়। ব্যানার এড প্রদর্শনের পাশাপাশি যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির সাথে যোগাযোগ রাখা যায়। সে কোম্পানি গুলো থেকে নিজের ওয়েবসাইটে ব্যানার শো করানো যায়।

ব্যানারের সকল জায়গায় মোটামুটি প্রদর্শন করা যায়। তবে হেডার এবং ফুটার অপশন এড ব্যানার এডভেটাইজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাখা হয়। সেখানে ক্লিক করার সম্ভাবনাও থাকে।

সিপিসি অর্থাৎ কোস্ট পার ক্লিক এর মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। প্রতি ক্লিকে ভিত্তিতে আপনাকে পেমেন্ট প্রদান করা হবে। আবার সিপিএম এ অর্থাৎ প্রতি 1000 ভিউতে কত পেলেন সেটাও বলা হয়েছে  CPM।  আপনি যদি এড প্রদর্শন করা হয়, সেখানে যদি 1000 ভিউ আসে।  বাংলা ব্লগগুলোতে মূলত সিপিএমে 0.50 ডলার ইনকাম হয়।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়

মনে রাখা ভাল এড ব্লকার এর মতো অনেক প্লাগিন আছে। যেগুলোর কারণে সিপিসি, সিপিএম এর হার অনেক কমে গেছে। ইউজাররাও এখন এড দেখতে পছন্দ করেনা। এড না দেখেই যেকোনো একটি ব্লগ সাইটের পোস্টগুলো পড়ে নিতে চায়। আর প্লাগিন হিসেবে ব্যবহার করে ad-blocker ইত্যাদি।


৪) স্পনসর্ড পোস্ট করুনঃ

কখনো কখনো কোনো একটি ছোটখাটো ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট প্রমোট করার মাধ্যমে উপার্জন করা যায়। তাদের থেকে স্পন্সর করা অনুযায়ী উপার্জন নেয়া যায়। ভালো ভিজিটর আছে এরকম ওয়েবসাইটে মূলত স্পন্সর পোস্ট করা হয়। 

ধরুন, কোনো একটি প্লে স্টোরের অ্যাপ্লিকেশন স্পন্সর করার জন্য ভালো ব্লগ সাইট এর প্রয়োজন পড়ে। যদি আপনি স্পনসর্ড পোস্টগুলো নিতে পারেন, তাদের থেকে ডিল করতে পারেন। ভালো উপার্জন নিতে পারবেন। 

এর জন্য ভালো ভালো ব্লগার অথবা ভালো গ্রুপ-পেজে জয়েন রাখা উচিত। যাতে করে কেউ যদি নিজের ওয়েবসাইট কারো ওয়েবসাইট এর মধ্য দিয়ে প্রমোট করাতে চায়। ব্যাকলিংক নিতে চায়, তবে সেখান থেকে উপার্জন যেন হয়ে যায়।


৫) গেস্ট ব্লগিং করুন

যদি  ব্লগিং করার দক্ষতা ভালই হয়, তবে গেস্ট ব্লগিং করার মাধ্যমে উপার্জন করা যায়। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিজের ব্লগার পরিচিতি দিয়ে সেখানে ব্লগিং করুন। তারপর সেখান থেকে উপার্জন করতে পারবেন। ভালো কনটেন্ট লিখলে তারা সে অনুযায়ী উপার্জন দিবে।

অর্ডিনারি আইটি, টেকটিউনস, প্রতিবর্তন এরকম গেস্ট ব্লগিং সাইট আছে। সেখান থেকেও ভালো পরিমাণে উপার্জন করতে পারেন।


৬) কনটেন্ট সেল করুনঃ

নিজের ব্লগ সাইটের কনটেন্ট সেল করে উপার্জন করা যায়। ভাল কনটেন্ট হলে, সে ভিত্তিতে সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দুই হাজার টাকা পর্যন্ত একটি কনটেন্ট এর মূল্য আছে। ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

যত বেশি  আর্টিকেল সেল করবেন তত বেশি উপার্জন হবে। ভালো ব্লগাররা মাঝে মাঝে আর্টিকেল সেল করে উপার্জন করতে চায়। বাংলা আর্টিকেল সেল করার জন্য  J-IT ওয়েবসাইটের অথোরের সাথে কথা বলতে পারেন। মুটামুটি সকল ওয়েবসাইটিই কন্টেন্ট ক্রয় করে। 


৭। ব্যাকলিংক সেল করে আয়ঃ

একটি ওয়েবসাইটের বয়স যত বেশি হয়, ততই এর ডোমেন অথোরিটি বাড়তে থাকে। যদি আপনার সাইটের DA, PA বেশি হয়, তবে বিভিন্ন সাইটের কাছে পেইড ব্যাকলিংক বিক্রি করা যায়। এ মাধ্যমে মুটামুটি ধাচের উপার্জন করে নেয়া যায়।


শেষকথাঃ

ব্লগিং করে চাইলে আমি, আপনি কিংবা যেকেউ যেকোনো বয়সেই উপার্জন করতে পারি। ব্লগিং বা ফ্রি ব্লগ থেকে আয় করার জন্য উপরের কয়টি উপায় যথেস্ট ভালো এবং জনপ্রিয়। আশাকরি পড়ে ভালো লেগেছে। সবাইকে ধন্যবাদ।

পড়ুনঃ
Rakib

রাকিব "এক্সপার্ট বাংলাদেশ" এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক। সে অবসর সময়ে ব্লগিং ও লেখালেখি করতে ভালোবাসে। তাছাড়াও, অনলাইনে নতুন কিছু শেখা তার প্রধান শখ।

Post a Comment

কমেন্ট করার মিনতি করছি। আমরা আপনার কমেন্টকে যথেস্ট মূল্য প্রদান করি। এটি আমাদের সার্ভিসের অংশ।

তবে কোনো ওয়েবসাইট লিংক প্রকাশ না করার অনুরোধ রইল।

Previous Post Next Post