মোবাইলে গেম খেললে কি হয়? মোবাইল কি নস্ট হয়?

গেম খেললে কি মোবাইল নস্ট হয়?

গেম খেললে কি ক্ষতি হয়? ইন্টারনেট দুনিয়ায় প্রায় সকলেই  অনলাইনে গেম খেলতে পছন্দ করে। আর যার কাছে একটি দারুন স্মার্টফোন আছে, তার ফোনে কোনো গেম নেই, এমনটা খুজে পাওয়া খুব মুশকিল।

মোবাইলে গেম খেললে কি হয়?

সেটা হয়তো কোনো অনলাইন কিংবা অফলাইন গেম, যেটা অবসর সময়ে মানুষ সময় কাটানোর জন্য খেলে। যাই হোক না কেনো  গেম আমাদের মানসিক দিক দিয়ে কিছুটা হলেও ফুরসত জাগায়।

এই গেম-ই কিন্তু প্রিয় স্মার্টফোনের কিছু অংশের একেবারেই ১২টা বাজিয়ে দেয়। পাশাপাশি, ক্ষতিসাধনও করে।

সর্বপ্রথম যে জায়গার ১২ টা বাজিয়ে দেয়, সেটি হলো ফোনের ব্যাটারি। গেম খেলার সময় গেমের অ্যানিমেশন ও গ্রাফিক্সের লোডিং হওয়ার কারণে আমাদের ফোনের ব্যাটারিতে প্রচুর ড্রেন করে। আমরা স্বাভাবিক ব্যবহার করলে যেরকমটা হয়, তার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি মারাত্নক ড্রেন করে। 

আর অনলাইন গেম বলতে গেলে মোবাইলের ১৪টা বাজায়। সাধারণ কোনো অনলাইন গেমই আমাদের পুরো ফোনের প্রায় ৭০% অতিরিক্ত ব্যাটারি ও Power খরচ করে নেয়।

একটি অনলাইন গেম খেলার জন্যই প্রথমে যেটি লাগে সেটি হচ্ছে ইন্টারনেট। আমাদের স্মার্টফোন ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করেই কেবল অনলাইন গেম গুলো খেলতে পারে। এর জন্য দেখা যায় প্রথমে মোবাইল থেকে ডাটা ইন্টারনেট টাওয়ার বা প্রোভাইডারে গিয়ে জমা হয়। একইভাবে ডাটা পরবর্তীতে মোবাইলে আসে। এতে করে ব্যাটারি পাওয়ার দ্রুত ব্যবহৃত হয়। আর মোবাইলের চার্জ কমে আসে।

অনলাইনে গেম খেললে একে তো ইন্টারনেট কানেকশন লাগে। অপরদিকে গেম খেলার সময় মোবাইলে অন্য পার্ট যেমনঃ প্রসেসর(CPU), GPU, RAM, ROM ইত্যাদি সচল থাকে। এবং লাঘাতার সচল থাকার কারণে ব্যাটারিতে চাপ পড়ে। ব্যাটারির চার্জ তথা আয়ু দ্রুত ফুরিয়ে যায়। আর স্বাভাবিক ব্যবহারের চেয়ে গেম খেলতে গেলে ব্যাটারি ৩-৪ গুণ বেশি ড্রেন হয়। 


গেম খেললে মোবাইলে কী ক্ষতি হয়?

একটি স্মার্টফোনে অনেক বেশি সময় ধরে গেম খেলা খারাপ প্রভাব বয়ে আনতে পারে। নিচে আমি গেম খেললে কি ক্ষতি হয়? বা মোবাইলে গেম খেললে কি হয়? তা নিয়ে বিস্তারিত লিখেছি।

আমি ধরে নিলাম,  আপনি একটি Fast 3D Graphics এর গেম খেলছেন। যেখানে ত্রিমাত্রিক গ্রাফিক্সের প্রয়োজন।

3D গ্রাফিক্স মানে কি? এটি কিভাবে মোবাইলে খারাপ প্রভাব ফেলে?

এর মানে হল ত্রিমাত্রিক গ্রাফিক্স। যার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা আছে। যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি, ফরনাইট এরকম গেমগুলোতে ত্রিমাত্রিক গ্রাফিক্স দেখা যায়। মোবাইলের ক্ষেত্রে এরা কিছুটা হলেও ক্ষতির কারণ হতে পারে। এ ধরনের থ্রিডি গ্রাফিক্সের ফাস্ট গেম লোডিং মোবাইলের প্রসেসরে বেশ ভালোমতোই চাপ সৃষ্টি করে।


গেম খেললে কী মোবাইল নস্ট হয়? মোবাইলে গেম খেললে কি হয়?

প্রথম যে বিষয়টি আপনি লক্ষ্য করেন, সেটি হল স্মার্টফোন ধীরে ধীরে গরম হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া ব্যাটারি দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে নিচ্ছে।

সিপিইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট হচ্ছে স্মার্টফোনের হৃদপিণ্ড। যেমনটা ধরুন CPU সকল ধরনের ভিডিও গেম গুলোকে পরিচালনা করে। পাশাপাশি প্রতি সেকেন্ডে মিলিয়ন মিলিয়ন ক্যালকুলেশন নিয়ন্ত্রণ করে।

ত্রিমাত্রিক গ্রাফিক্সের গেমসগুলোতে খুব দ্রুত একটির পর একটি গ্রাফিক্স ফ্রেম লোড করতে হয়। যার কারণে ফাস্ট লোডিং স্পিড এর জন্য প্রসেসর, এমনকি Graphics Processing Unit অর্থাৎ জিপিইউ এর ওপর চাপ পড়ে। এবং খুব দ্রুত কাজ করতে হয়। যেসকল গেমস ফাস্ট গ্রাফিক রিকোয়ার করে। অর্থাৎ যে সকল গেমে ফাস্ট গ্রাফিক্স রয়েছে, যেমন ধরুনঃ Racing অথবা Shoting Games গুলোর মত।  সেসব গেম কত সুন্দর ভাবে মোবাইলে পারফরম্যান্স করবে, সেটা CPU এর পাশাপাশি কত RAM অ্যাভেলেবল আছে। তার উপর নির্ভর করে।

তাছাড়া মোবাইলের LCD Screen কে কঠিনভাবে কাজ সম্পন্ন করতে হয়। গেম খেলতে গেলে পুরো গেম পারফরম্যান্সের জন্য ভালো ব্যাটারি Power এর প্রয়োজন আছে। যার কারনে মোবাইলের ব্যাটারি প্রায় সময় heat অর্থাৎ গরম হয়ে যায়। এবং মোবাইল এক ধরনের অস্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে।


ভিডিও গেমস কেন মোবাইলকে গরম করে দেয়?

ভিডিও গেম খেলার কারণে মোবাইল অনেকটা heat হয়ে যায়। অর্থাৎ গরম হয়। সেই heat কিংবা গরম আপনি চাইলে স্মার্টফোন থেকে সরাসরি রিমুভ করে দিতে পারেন না। স্মার্টফোনের ব্যাটারি যখন কাজ করে, তখন পাওয়ার ইউজ করার পাশাপাশি ব্যাটারি নিজেকে cool down করতে কিছু সময় নেয়।

কিন্তু যখন আমরা ভিডিও গেমস খেলি, তখন রীতিমতো fast loading Graphics এর কারণে পাওয়ারের চার্জ তাড়াতাড়ি  ফুরায়। একইভাবে ব্যাটারি cool down হওয়ার জন্য কোন সময় পায়না। যার কারণে সে ব্যাটারি দিয়ে ধীরে গরম হয়।

যদি কিছু মুহূর্তের জন্য গেম খেলা অফ করে দেন। কিছুক্ষণ মোবাইলটি আলতো করে রেখে দেন। তবে দেখবেন, সে ব্যাটারি ধীরে ধীরে আবার কুল ডাউন হয়ে, আগের মত অবস্থায় ফিরে আসছে।

আপনার ফোনের ডিভাইসটি যখন stand-by mode এ থাকে, তখন তার তাপমাত্রা অনেকটা 22.7°C এর মধ্যে থাকে।

কিন্তু যেমাত্র গেম খেলতে শুরু করেন, কোনো একটি  3D গ্রাফিক্স এর গেম খেলেন, সে মাত্র 30 মিনিট এরপর তাঁর তাপমাত্রা 46 ডিগ্রি সেলসিয়াসে চলে আসে।

আমি আপনাকে সাজেস্ট করছি, প্রতি 30 থেকে 40 মিনিট পরপর মোবাইলটিকে কুলডাউন হওয়ার জন্য একটু রেখে দিন। কিংবা গেম থেকে একটু বের হয়ে আসুন। পরবর্তীতে আবার খেলা শুরু করতে পারেন।

তাছাড়া স্মার্টফোন যখন ধীরে ধীরে গরম হবে, তখন lagging, hanging এর মতো সমস্যা দেখা যেতে পারে।


গেম খেললে কি মোবাইলের পারফরম্যান্স Slow (ধীর) হয়ে যায়? Slow হলেও এর কারণ কী?

আপনার ফোনের পারফরম্যান্স যে গেম খেললে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাবে। সেরকমটা না। 

যেমন ধরুন, 2010 সালের পূর্বে যে সকল স্মার্টফোন ছিল। সেগুলোতে বেসিক কিছু গেমস খেলা যেত। সে গেমস গুলোর জন্যই মূলত ওই মোবাইল ডেভেলপ ছিল। কিন্তু বর্তমানে যতই প্রযুক্তির বিকাশ হচ্ছে, মোবাইল গুলোতে নতুন নতুন ফিচার আসছে। পাশাপাশি মোবাইলগুলোতে 3D গ্রাফিক্সের গেমস খুব সহজেই খেলাও যাচ্ছে।

বর্তমান থ্রিডি গেম গুলোকে মাল্টিপ্লেয়ার খেলতে, কিংবা অনলাইন ভিত্তিক গেম খেলার জন্য আপনাকে ইন্টারনেট কানেক্টেড থাকতে হয়। অন্যদের সঙ্গে গেম খেলতে হয়। বেশিরভাগ অনলাইন গেম মোবাইলের ব্যাটারিকে গরম করে দেয়।

আপনার গেম খেলা মোবাইলকে কতটুকু স্লো করবে সেটা মোবাইলের RAM এর উপর নির্ভর করছে। যত র‍্যাম অ্যাভেলেবল আছে, তার ওপর ভিত্তি করছে। যেমন ধরুন, আপনার মোবাইলের র‍্যাম হলো 2gb। 

আপনি মোবাইলে  Mobile Legends নামক একটি অনলাইন গেম খেলছেন। সেটার রিকোয়ারমেন্ট হলো 4gb র‍্যাম। যদিও 2gb র‍্যামে খেলা যায়। যদি প্রসেসর ও GPU একটু আধটু ভালো থাকে। যদি এই গেমস খেলেন, তবে ধীরে ধীরে দেখবেন আপনার মোবাইলের পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যাচ্ছে। যখন গেমসটি খেলছেন তখন মোবাইল ল্যাগ, স্লো হয়ে আসবে। তার কারণ সে মোবাইক আপনার গেমের সাথে মানানসই নয়। মোবাইলের সাথে গেমটি মানানসই যাচ্ছে না।

 আপনার মোবাইলে কত জিবি র্যাম আছে সেটা বিষয় না। কত জিবি র্যাম খালি আছে, সেটাই বিষয়। যেমনঃ HTC Specs ফোনে 4gb রেম থাকে। এবং 4 জিবি রেম এর মধ্যে 2gb রেম অপারেটিং সিস্টেম( Android) এর কারণে ব্যবহৃত হয়। বাকি আরো অন্যান্য কারণে দেখা যাচ্ছে 1.9 জিবি এখন খালি। ঐ হিসেবে র‍্যাম বাকি আছে ১.৯ জিবি।


মোবাইলে গেমস খেলার ক্ষতি থেকে বাঁচার সমাধান

গেমস যদি আপনার ফোনকে স্লো করে দেয়। তাহলে কি কি স্টেপ নেবেন? চলুন দেখে আসি।

১) আপনার ডিভাইস টি restart করুন।

 ডিভাইস রিস্টার্ট করলে ফোনের সকল junk ফাইল এবং অপ্রয়োজনীয় cache রিমুভ হয়ে যাবে।

২) র্যাম(RAM) – 

পাবজি সহ কিছু গেমসে 2 জিবি র্যামের বেশি র‍্যাম প্রয়োজন হয়। যত জিবি র্যাম কোন একটি গেমস মোবাইলে রিকোয়ার করে, ঠিক ততো জিবি র্যাম থাকলেই ভালো পারফর্মেন্স দেখানো যাবে।

৩) একটি process killing app ডাউনলোড করে নিন।

আপনি এমন অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন, যেগুলো সকল ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস আগে থেকেই ডিলিট করে নেয়। এবং আপনার জন্য খুব সুন্দরভাবে মেমোরি খালি রাখে। আমি ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ এর কথা বলছি না। আমি বলছি র‍্যাম এর কথা। 

এতে করে যখন কোন গেম স্টার্ট করবেন, তখন তেমন সমস্যা হবেনা। মোবাইলে পারফরম্যান্স স্লো হবে না।

৪) মাঝেমধ্যে গেম থেকে বিরতি নিন।

প্রায় 30 মিনিট গেম খেলার পর, আপনার ফোনকে কুল ডাউন করার জন্য কিছু সময় বিরতি নিন। কিছুক্ষণ গেম খেলা থেকে বিরত থাকুন। এবং ব্যাটারি আগের অবস্থায় ঠাণ্ডা অবস্থায় ফিরে আসলে আবার খেলতে পারেন।

৫) আপনার ব্যাটারি চার্জ সম্পূর্ণ রাখুন।

 খেয়াল করুন, আপনার ব্যাটারি চার্জ সম্পূর্ণ কিনা। যদি ব্যাটারি চার্জ না থাকে, তবে সেটি খারাপ পারফরম্যান্স দেখাবে। ফুল চার্জ করা ব্যাটারি যে হারে পাওয়ার ব্যবহার করতে পারে, লো চার্জ ব্যাটারি ব্যবহার করতে পারে না।

অর্থাৎ গেমে হাই গ্রাফিক্সের জন্য, পাওয়ার ইউজ করতে পারে না। এতে করে মোবাইল স্লো পারফরম্যান্সের দিকে ধাবিত হবে।

৬) Battery Saving মুড ডিজেবল করুন।

গেম খেলার সময় যদি ব্যাটারি সেভিং মোড ডিজেবল থাকে। তাহলে আপনি সুন্দর ভাবে খেলতে পারেন। পারফরম্যান্স ভালো থাকবে। তাছাড়া ব্যাটারি সেভিং মুড যদি অফ না থাকে, তাহলে আপনার গেম স্লো করবে। কিংবা ভালোমতো পারফরম্যান্স দেখাবে না। 

৭) সকল ধরনের নোটিফিকেশন অফ রাখুন।

এ ব্যাপারটি আমি প্রায় খেয়াল করেছি। যখন সোশ্যাল মিডিয়া, যেমন: whatsapp, facebook, youtube থেকে কোনো নোটিফিকেশন আসে, তখন সেই নোটিফিকেশন খেলার পারফরম্যান্স খুব বাজে করে দেয়। এবং খুব ল্যাগ করে। এ সমস্যা অনেকেরই হয়তো হয়। এজন্য আপনি Do not disturb Mode অন রাখতে পারেন।


গেম খেললে কি ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়? নষ্ট হলেও তার কারণ কী?

আসলে আপনি যদি কোন ডিভাইস ব্যবহার করে গেম খেলেন। তাহলে গ্রাফিক্সের ফাস্ট লোডিং হবে। সেটি ব্যাটারি চার্জ দ্রুত শেষ করবে। পাশাপাশি ব্যাটারি চার্জ ইউজ করে ফোনে তাপ উৎপন্ন করবে। মানে ব্যাটারিকে গরম করে দিবে। এমনকি ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তার কারণ ব্যাটারি তে সাধারণত লিমিটেড ক্যাপাসিটি আছে। মান আপনি ব্যাটারিতে যত বেশি ভোল্টেজ ব্যবহার করতে পারবেন, তত কম চার্জ পাওয়া যাবে।

গেম খেলতে গেলে প্রসেসরকে বিশাল কাজ করতে হয়। পুরো গেম খেলাটাকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হয়। পাশাপাশি মিলিয়ন মিলিয়ন ক্যালকুলেশন সম্পন্ন করে।  প্রসেসর এর কাজগুলো সম্পন্ন করা, গ্রাফিক্স এর কাজ, যেটা মোবাইল স্ক্রিনে দেখানো হয়, সে সবের জন্য প্রচুর শক্তি প্রয়োজন। যেগুলো মোবাইল চার্জ থেকে নেয়া হয়। 

তাছাড়া ডিসপ্লেতে যদি দেখি, তখন সেখানে দ্রুত স্ক্রিন পরিবর্তন হতে থাকে। যার কারণে ব্যাটারির খুব বেশি ব্যবহার হয়। আর দ্রুত সময়ে ব্যাটারির ব্যবহার, কিংবা এ থেকে দ্রুত তাপশক্তি উৎপন্ন হওয়ার ফলে ব্যাটারির আয়ু প্রভাবিত হতে পারে।

স্মার্টফোন ব্যাটারির ক্ষমতা মিলিঅ্যাম্পিয়ার-আওয়ার (এমএএইচ) দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। একটি সাধারণ স্মার্টফোনে 3,000mAh ব্যাটারি থাকবে। সংখ্যাটি যত বড় হবে, ব্যাটারির আয়ু তত বেশিক্ষণ থাকবে।


মোবাইল ব্যাটারি চার্জিং এর পাশাপাশি গেম খেলা কি নিরাপদ?

যাই হোক না কেন, আমরা এই ব্যাপারটিকে নিরাপদ বলতেই পারি। কিন্তু কিছু বিশেষজ্ঞরা এ ব্যাপারে না বলেছেন। অর্থাৎ চার্জিং এর সময় আপনার গেম খেলাটা ঠিক হবে না।

চার্জার প্লাগ ইন করার সময় প্রচুর পরিমাণে কারেন্ট সনাক্ত করা যায়। তবে, যখন আপনি আপনার স্মার্টফোনটিকে চার্জ করার জন্য একটি পাওয়ার ব্যাঙ্কে প্লাগইন করতে পারেন। তখন কোনো কারেন্ট সনাক্ত করা যায় না।


শেষকথাঃ

গেম খেললে মোবাইলের কী ক্ষতি হয়? তা জানলাম। যদি ভালো লাগে আমাদের আর্টিকেল বেশি বেশি শেয়ার করুন। ডানপাশের 🔔 আইকনে ক্লিক করে আমাদের সাবিস্ক্রাইব করুন। এতে এ রিলেটেড অসংখ্য পোস্ট আপনি হাতের নাগালেই পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

Rakib

রাকিব "এক্সপার্ট বাংলাদেশ" এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক। সে অবসর সময়ে ব্লগিং ও লেখালেখি করতে ভালোবাসে। তাছাড়াও, অনলাইনে নতুন কিছু শেখা তার প্রধান শখ।

Post a Comment

কমেন্ট করার মিনতি করছি। আমরা আপনার কমেন্টকে যথেস্ট মূল্য প্রদান করি। এটি আমাদের সার্ভিসের অংশ।

তবে কোনো ওয়েবসাইট লিংক প্রকাশ না করার অনুরোধ রইল।

Previous Post Next Post